তারকিব ভীতি দূর করতে ৩৬ টি নিয়ম | ٣٦ طريقة من التركيب | Rules to Eliminate Tarqib Fear for Arabic Grammar Studies

Admin
Join Telegram for More Books
Table of Contents
তারকিব ভীতি দূর করতে ৩৬ টি নিয়ম | ٣٦ طريقة من التركيب | Rules to Eliminate Tarqib Fear for Arabic Grammar Studies

মাত্র ৩৬টি সূত্র আয়ত্ত করতে পারলে শিক্ষার্থীদের তারকিব ভীতি দূর হবে

مُسْنَد এর সাথে مُسْنَدُ إلَيْهِ আসা আবশ্যক:

  • إسْنَاد অর্থ সংযুক্ত করা, সম্পর্ক করা। যেমন: زَيْدٌ قَائِمٌ، نَصَرَ زَيْدٌ (যায়েদ সাহায্য করেছে, যায়েদ দণ্ডায়মান)।
  • বাক্যে যার সম্পর্কে কিছু বলা হয় তাকে مُسْنَدُ إلَيْهِ এবং যাহা বলা হয় তাকে مُسْنَد বলে।
  • جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ এর মধ্যে ফে’লকে مُسْنَد এবং ফা’য়েলকে مُسْنَدُ إلَيْهِ বলে। যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ (যায়েদ সাহায্য করেছে)।
  • جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ এর মধ্যে খবরকে مُسْنَد এবং মুবতাদাকে مُسْنَدُ إلَيْهِ বলে। যেমন: زَيْدٌ قَائِمٌ

جُمْلَةٌ فِعْلِيَّة এর সাথে فِعْلٌ এবং فَاعِلٌ আসা আবশ্যক:

  • যে বাক্য إسم দ্বারা শুরু তাকে جملة اسمية এবং যেটি فعل দ্বারা শুরু তাকে جملة فعلية বলা হয়।
  • কাজটি فعل , কাজটি যিনি করেন فاعل এবং কাজটি যার উপর পতিত হয় তাকে مفعول বলে। যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ خَالِدًا
  • جــمـلــة فــعـلــيــة যাহা ‘ফেল-ফায়েল” অর্থাৎ একটি ইসিম এবং একটি ফেল দ্বারা গঠিত হয়।
  • جملة فعلية এর মধ্যে ফে‘লকে مسند এবং ফায়েলকে مسند إليه বলে। فِعْلُ + فَاعِلُ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ । যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ، جَاءَ عُمَرُ، قَرَأتْ فَاطِمَةُ، صَلَّي عَلِيٌّ অর্থ- যায়েদ সাহায্য করেছে, ওমর এসছে, ফাতেমা পড়েছে, আলী নামাজ পড়েছে, ওয়ালিদ বসেছে।

جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ এর সাথে একাধিক إسم আসা আবশ্যক:

  • যে বাক্যটি إسم দ্বারা শুরু হয় তাকে جملة اسمية বলা হয়।
  • এমন বাক্যে فعل এর কোন অস্তিত্ব পাওয়া যাবে না।
  • جـملـة إسـمـيـة যাহা ‘মুবতাদা এবং খবর’ অর্থাৎ দুইটি ইসিম দ্বারা গঠিত হয়। যেমন: زَيْدٌ قَائِمٌ (যায়েদ দণ্ডায়মান)।

مَـوْصُـــوْف এর সাথে صِــفَــة আসা আবশ্যক:

  • বাক্যের মধ্যে দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ বুঝানো কে صفت বলে। যেমন: زَيْدُنِ الْعَالِمُ، مَكَّةُ الْمُكَرَّمَةُ অর্থ- যায়েদ একজন জ্ঞানী, পবিত্র মক্কা।
  • আর যার দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ বুঝানো হয় তাকে موصوف বলে।
  • صفت - موصوف এর জন্য ১০টি বিষয়ের মধ্যে ৪টি মিল থাকা আবশ্যক (বচন, লিঙ্গ, ইরাব, পরিচিতি)। ১. مُذَكَّر، مُؤَنَّث , ২. وَاحِد، تَـثْنِيَّة، جَمَع , ৩. مَعْرِفَة، نَكِرَة , ৪. رَفَع، نَصَب، جَر.
  • معرفة এমন একটি ইসিম যাহা কোন নির্দিষ্ট ইসিমকে বুঝানোর জন্য গঠন করা হইয়াছে।
  • মা‘রেফা সাত প্রকার : ১. عَلَمُ , ২. مُضْمَرَات , ৩. مَوْصُوْلَات , ৪. اِشَارَات , ৫. مُعَرَّف بِالَّلامِ , ৬. الاِضَافَةُ , ৭. مُنَادَي
  • معرفة না হওয়াটাই نكرة এর আলামত, আর নাকিরা কখনো মুবতাদা হতে পারে না। যেমন: رَجُـلٌ عَالِـمٌ
    فِعْلُ + فَاعِلُ (مَوْصُوفْ+صِفَةٌ) = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    যেমন: جَاءَ رَجُلٌ مَرِيْضٌ، ذَهَبَ طَالِبٌ زَكِيٌّ، رايت رجلا فقيرا
    অর্থ- একজন অসুস্থ লোক এসেছে, একজন মেধাবী ছাত্র গেলো, আমি একজন দরিদ্র মানুষকে দেখেছি।

حَـرْفِ جَــار এর সাথে مَجْرُور আসা আবশ্যক:

  • حرف جر অর্থ যের প্রদানকারী হরফ। এ ধরনের তারকীবকে جر ও مجرور বলা হয়।
  • مضاف اليه ঐ إسم কে বলা হয়, যাহার সাথে حرف جار দ্বারা কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে সম্বন্ধ করা হয়।
  • সেই হরফে জারটি প্রকাশ্য হতে পারে। যেমন- مَرَرْتُ بِزَيْدٍ (আমি যায়েদের পাশ দিয়ে অতিক্রম করলাম)।
  • অথবা, حرف جر উহ্য হবে। যেমন- غلام زيد যাহা মূলে ছিল- غلام لزيد (যায়েদের গোলাম)।
  • حُرُوْفِ جَـــر যে ইসিমের পূর্বে সে ইসিমকে মাজরুর বলে।
  • حُرُوْفِ جَـــر (ইসিমকে যের প্রদানকারী হরফ) ১৭টি:
    بَ، تَ، كَ، لَامْ، واو، مُــنْـذُ، مُــذْ، خَـلَا، رُبَّ، حَـاشَا، مِنْ، عَــدَا، فـِيْ، عَــنْ، عَــليْ، حَــتّٰي، إلٰـيْ.

نَـعَـت এর সাথে مَـنْـعُـوت আসা আবশ্যক:

  • صفت-موصوف কে نعت-منعوت ও বলা হয়। نعت অর্থ গুণ, আর منعوت অর্থ গুণান্বিত।
  • نعت বিশেষণ: উহা ঐ تابع যাহা একক অর্থ বুঝায়, যাহা متبوع এবং متبوع এর সংশ্লিষ্ট জিনিসের মধ্যে হইবে। আর نعت কে صفت ও বলা হয়।
  • প্রথম প্রকার نعت এর জন্য تابع এবং متبوع এর মধ্যে দশ টির মধ্যে ৪টি বিষয়ে সমতা থাকা শর্ত। যেমন- هَذَا قَلَمٌ جَدِيْدٌ (ইহা একটি নতুন কলম)।

مُــضَــاف এর সাথে مُــضَــافُ إلَــيْــهِ আসা আবশ্যক :

  • বাক্যে দুইটি বস্তুর সাথে সম্পর্ক প্রকাশ করাকে إِضَافَة বলে।
  • যে বস্তুর সাথে সম্পর্ক প্রকাশ করা হয় সে বস্তুকে مُضَاف বলে।
  • বস্তুর সাথে যার সম্পর্ক প্রকাশ করা হয় তাকে مُضَافُ إلَيْهِ বলে।
  • বাংলা বাক্যে শব্দের শেষে “র” থাকা إضافة এর আলামত, (করিমের বই, আল্লাহর রাসুল)।
  • “মুযাফ” তিন বিষয় থেকে সবসময় মুক্ত:
    ক) মুযাফের শুরুতে আলিফ লাম হওয়া থেকে মুক্ত,
    খ) দ্বিবচন এবং বহুবচনের নূন থেকে মুক্ত,
    গ) তানভীন (দুই যবর, দুই যের, দুই পেশ) থেকে মুক্ত।
  • চার অবস্থায় আরবী শব্দে তানভীন দাখিল হয় না (ফেল, ইযাফত, গায়রে মুনসারিফ, আলিফ লাম)।
    مُبْتَدَأ + خَبَرْ (مُضَافْ + مُضَافُ اِلَيْهِ) = جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ
    যেমন- مُحَمَّدٌ رَسُولُ الله , اَلْقُرْانُ كِتَابُ اللهِ،
    অর্থ- কুরআন আল্লাহর কিতাব, মোহাম্মদ (স:) আল্লাহর রাসুল।

مُــبْــتَــدَإ এর সাথে خَــبَــر আসা আবশ্যক:

  • মুবতাদা ও খবর: বাক্যে যার সম্পর্কে কিছু বলা হয় তাকে مبتدأ এবং যাহা বলা হয় তাকে خبر বলে। যেমন: زَيْدٌ قَائِمٌ বাক্যে زَيْدٌ মুবতাদা, আর قَائِمٌ খবর।
  • মুবতাদা হওয়ার জন্য শর্ত ৭টি:
    ১. إسْمُ , ২. رَفْع , ৩. إبْتِدَأ, ৪. عَامِلُ مَعْنَوِي , ৫. مُسْنَدُ إلْيْهِ , ৬. مَعْرِفَةْ ৭. نَكِرَة تَأخِيْر
  • বি.দ্র: ছয়টি শর্তের মধ্যে যদি যেকোন একটি না পাওয়া যায় তাহলে মুবতাদা হবে না।
    مُبْتَدَأ + خَبَرْ = جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ
    যেমন- اَلْإسْلَامُ حَقٌّ، اَلْكُفْرُ بَاطِلٌ، اللهُ خَالق، زَيْدٌ عَالِمٌ
    অর্থ- ইসলাম সত্য, কুফর বাতিল, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিকর্তা, ইহা একটি কলম, যায়েদ জ্ঞানী।

تَــفْــسِــيْــر এর সাথে مُــفَــسَّــر আসা আবশ্যক:

  • যে কোন শব্দের ব্যাখ্যা করাকে تَـفْسِير বলে, আর যে শব্দের ব্যাখ্যা করা হয় তাকে مُــفَــسَّــر বলে।
  • حرفُ التفسير (ব্যাখ্যা দান কারী হরফ) ২টি: أيْ- أنْ

بَــيَــان এর সাথে مُــبَــيَّــن আসা আবশ্যক:

  • স্পষ্ট করাকে بَيَـان বলে, আর যে শব্দকে স্পষ্ট করা হয় তাকে مُبين বলে।
  • عطف بيان কোন বিশেষণ নয়, বরং এমন একটি تابع (অনুগামী) যাহা দ্বারা متبوع এর অর্থ স্পষ্ট হয়।
  • কোন বস্তুর দুইটি নাম থাকলে অধিকতর প্রসিদ্ধ নামটি আতফে বয়ান হয়। যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ اَخُوْكَ অর্থ- তোমার ভাই যায়েদ সাহায্য করেছে।

فِــعْــلِ لَازِم এর সাথে فَاعِــل আসা আবশ্যক:

  • فِعْلُ لَازِم (অকর্মক ক্রিয়া): যাহা শুধু ফেল+ফায়েল দ্বারাই অর্থ প্রকাশ করতে পারে মাফউল এর মুখাপেক্ষী হয়না এবং যাহা متعدي এর বিপরীত। যেমন- قَعَدَ خَالِدٌ، قَامَ زَيْدٌ অর্থ- খালেদ বসেছে, যায়েদ দাঁড়িয়েছে।
  • সকল কাজ فعل , কাজটি যিনি করেন فاعل এবং কাজটি যার উপর পতিত হয় তাকে مفعول বলে।
  • বাক্যে সাধারণত প্রথমে فعل , তার পর فاعل এবং সর্বশেষ مفعول বসে। যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ خَالِدًا অর্থ- যায়েদ খালেদকে সাহায্য করেছে।

فعل متعدي এর সাথে فَاعِــلْ + مَــفْــعُــولِ بِــهِ আসা আবশ্যক:

  • فعل متعدي : যাহা শুধু ফেল ফায়েল দ্বারা অর্থ প্রকাশ করতে পারেনা, বরং মাফউল এর মুখাপেক্ষী হয়।
  • যার অর্থ বুঝা কর্তা ছাড়া আরও কোন সংশ্লিষ্ট বস্তুর উপর নির্ভর করে।
    যেমন: نَصَرَ زَيْدٌ خَالِدًا অর্থ- যায়েদ খালেদকে সাহায্য করেছে।
    فِعْلُ + فَاعِلُ + مَفْعُوْلُ به = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    যেমন: مَسَحَ خَالِدٌ الْوَجْهَ- نَصَرَ عُمَرُ عَلِيًّا- قرأ زيد كتابا
    অর্থ- খালেদ চেহারা মাসেহ করলো, ওমর আলীকে সাহায্য করেছে, যায়েদ বই পড়লো।

فِـعْــلِ مَـجْــهُــوْل এর সাথে نَائِــبُ فَاعِــل আসা আবশ্যক:

  • কর্তা উল্লেখ থাকলে কর্তৃবাচ্য (مَعْرُوف), কর্তা উল্লেখ না থাকলে কর্মবাচ্য (مَجْهُول)। যেমন: نُصِرَ زَيْدٌ
  • ماضي مجهول এবং مضارع مجهول -এর ক্ষেত্রে প্রথম অক্ষর পেশযুক্ত হবে। যেমন: فُعِلَ-يُفْعَلُ
  • অন্যথায় معروف হবে। যেমন: فَعَلَ-يَفْعَلُ

حَــال এর সাথে ذُوالْـحَــال আসা আবশ্যক:

  • حال এমন একটি শব্দ যাহা فاعل কিংবা مفعول অথবা উভয়েরই অবস্থা বর্ণনা করে। যেমন- جَاء زَيْدٌ رَاكِبًا অর্থ- যায়েদ আরোহী অবস্থায় ফিরেছে।
  • حال সব সময় نكرة এবং ذوالحال অধিকাংশ সময় معرفة হয়ে থাকে। যেমন- جَاءَ نِيْ رَجُلٌ رَاكِبًا
    فِعْلُ + فَاعِلُ + ذُوْالْحَالْ + حَالْ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    যেমন- وَجَدْتُ الْاُسْتَاذَ جَالِسًا- جَاءَ خَالِدٌ رَاكِبًا
    অর্থ- খালেদ আনন্দিত অবস্থায় এসেছে, শিক্ষককে বসা অবস্থায় পেয়েছি, খালেদ আরোহী অবস্থায় ফিরেছে।

تَـمِــييـز এর সাথে مُــمَـيـيَّــز আসা আবশ্যক:

  • تمييز অর্থ- সন্দেহ নিরসন কারী পদ। আর مميز অর্থ- যার সন্দেহ দূর করা হয়।
  • تمييز এমন একটি نكرة যাহা (সংখ্যা, পরিমাণ, ওজন, দূরত্ব) ইত্যাদি অস্পষ্ট পরিমাণের উল্লেখের পর বর্ণনা করা হয় এবং সেই نكرة শব্দটি ঐ সন্দেহকে দূরীভূত করে।
    যেমন- عِنْدِيْ عِشْرُوْنَ دِرْهَمًا- هَذَا خَاتَمٌ حَدِيْدًا
    অর্থ- আমার কাছে দশ দিরহাম আছে, ইহা একটি স্বর্ণের আংটি।

اداة إسْــتِــثْــنَــاء এর সাথে مُــسْــتَــثْــنَــي + مُــسْــتَــثْــنَـي مِـنْـهُ আসা আবশ্যক:

  • مُسْتَثْنَي পৃথককৃত, مُسْتَثْنَي منه যাহা থেকে পৃথক করা হয়, حروف إستثناء পৃথককারী হরফসমূহ।
  • مُسْتَثْنَي مُتَّصِل ঐ মুসতাছনাকে বলা হয় যাহা الا এবং তাহার সমগোষ্ঠীর (خَلَا، عَدَا، حَاشَا، مَاخَلا، مَاعَدَا، لَيْسَ) দ্বারা সংখ্যা হতে বের করে দেয়া হয়।
    যেমন- جَاءَنِيْ الْقَوْمُ اِلَّا زَيْدًا অর্থ- যায়েদ ছাড়া গোত্রের সবাই আমার কাছে এসেছে।
  • مُسْتَثْنَي مُنْقَطِع ঐ মুসতাছনাকে বলে যাহা الا এবং তাহার সমগোষ্ঠীর পরে বর্ণনা করা হয় বটে কিন্তু তাহা مُسْتَثْنَي منه এর অন্তর্ভূক্ত নয় বিধায় উহাকে مُسْتَثْنَي منه থেকে বের করা হয় না।
    যেমন- جَاءَنِيْ الْقَوْمُ اِلَّا حِمَارًا অর্থ- গাধা ছাড়া গোত্রের সবাই আমার কাছে এসেছে।
    فِعْل + مُسْتَـثْـنَي مِنْهُ + حَرْفُ إسْتِـثْـنَاءَ + مُسْتَـثْـنَي = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ (جَاءَ الْقَوْمُ خَلَا زَيْدًا)
    جَاءَنِيْ الْقَوْمُ خَلَا زَيْدًا অর্থ- যায়েদ ছাড়া গোত্রের সবাই আমার কাছে এসেছে।

بَــدَل এর সাথে مُــبْــدَل مِــنْــهُ আসা আবশ্যক:

  • بدل অর্থ পরিবর্তন করা, আর যে শব্দ থেকে পরিবর্তন করা হয় তাকে مبدل منه বলে।
  • بدل ঐ تابع যে উহার পূর্ববর্তী শব্দকে যার সাথে সম্বন্ধ করা হয়েছে, তাকেও সেই বস্তুর সাথে সম্বন্ধ করা হয় এবং সেই সম্বন্ধের দ্বারা প্রকৃত পক্ষে সেই تابع টি মাকছুদ বা উদ্দেশ্য, متبوع মাকছুদ নহে।
    যেমন: جَاءزَيْدٌ خَالِدٌ অর্থ- যায়েদ এসেছে, যায়েদ।
    فِعْلُ + فَاعِلُ (مُبْدَلُ مِنْهُ + بَدَل)= جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    (اِنْتَصَرَ الْقَائِدُ مُوْسَي- اُحِبُّ الْخَلِيْفَةَ الْمَأمُونْ)
    অর্থ- সেনাসদস্য মুসাকে সাহায্য করলো, আমি খলিফা মামুনকে ভালোবাসি।

تَاكِيْد এর সাথে مُؤكَّد আসা আবশ্যক:

  • تاكيد দৃঢ়তা সৃষ্টিকারী পদ: যে শব্দকে তাকীদ করা হয় তাকে مؤكد বলে
  • এমন একটি تابع যাহা দ্বারা متبوع এর সহিত সম্বন্ধযুক্ত বস্তুর সম্পর্ক দৃঢ় করা কিংবা متبوع এর একক সংখ্যাগুলি প্রত্যেকটি متبوع এর অন্তর্ভূক্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • تاكيد দুই প্রকার: (১) تاكيدِ لَفْظِي (২) تاكيدِ مَعْنَوِي
  • تاكيد لَفْظِي প্রথম শব্দটিকে বার বার উল্লেখ করে যে تاكيد করা হয়।
    যেমন- جَاءَ زَيْدٌ زَيْدٌ অর্থ- যায়েদ এসেছে, যায়েদ।
  • تاكيد مَعْنَوِي নয়টি শব্দ দ্বারা হয়ে থাকে: نَفْسٌ، عَيْنٌ، كِلَا، كِلْتَا، كُلٌّ، اَجْمَعُ، اَكْتَعُ، اَبْتَعُ، اَبْصَعُ

عَــامِــل এর সাথে مَــعْــمُــول আসা আবশ্যক:

  • عَامِل -এর পরিচয়: যেসব শব্দের কারণে إسْمُ الْمُعْرَبِ এর শেষে اِعْرَاب (তথা যবর, যের, পেশ অথবা ওয়াও, আলিফ, ইয়া) এর পরিবর্তন সাধিত হয় তাকে عَامِل বলে।
  • عَامِل তিন প্রকার। যথা- رَافِعٌ، نَاصِبٌ، جَارٌّ
  • যে আমেলের কারণে ইসম এর শেষে عَلَامَةُ الرَّفْعِ যুক্ত হয়, তাকে عَامِلٌ رَافِعٌ বলে। যেমন: قَامَ زَيْدٌ অর্থ- যায়েদ দাঁড়িয়েছে। বাক্যে قَامَ ফেলটি হলো عَامِلٌ رَافِعٌ
  • مَعْمُول: আর আমেল যে শব্দের উপর আমল করে তাকে مَعْمُول বলে।

فِــعْــلِ مَــدَح এর সাথেفَاعِــلِ مَدَح + مَـخْــصُــوْص بِالْـمَــدَحِ আসা আবশ্যক:

  • اَفْعَالِ مَدْحُ (প্রশংসাজ্ঞাপক ক্রিয়া) ২টি: نِعْمَ – حَبَّذَا
  • যার প্রশংসা করা হয় তাকে فَاعِلِ مَدَح এবং যে শব্দ দ্বারা প্রশংসা করা হয় তাকে مَخْصُوصْ بِالْمَدَح বলে। এগুলো فاعل ও مَخْصُوص بِالْمَدَح কে পেশ দেয়। যেমন: نِعْمَ الرَّجُلُ زَيْدٌ অর্থ- যায়েদ একজন চমৎকার লোক।

فِــعْــلِ ذَم এর সাথে فَاعِــلِ ذَم + مَـخْــصُــوْص بِالذَم আসা আবশ্যক:

  • اَفْعَالِ ذم (নিন্দাজ্ঞাপক ক্রিয়া) ২টি: بِئْسَ، سَاءَ
  • যার নিন্দা করা হয় তাকে فَاعِلِ ذَم এবং যে শব্দ দ্বারা নিন্দা করা হয় তাকে مَخْصُوص بِالذَّم বলে। এগুলো فَاعِل ও مَخْصُوص بِالذَّم কে পেশ দেয়। যেমন: بئس الرَّجُلُ زَيْدٌ অর্থ- যায়েদ খারাপ লোক।

عَــدَد এর সাথে مَــعْــدُود আসা আবশ্যক:

  • اسماء العدد ঐ ইসম যাহা বস্তুসমূহের একক সংখ্যাগুলির পরিমাণ বুঝানোর জন্য গঠন করা হয়েছে।
  • সংখ্যার মূল ১২টি শব্দ। এক হইতে দশ পর্যন্ত এবং مائة ও الف শব্দদ্বয়।
  • আরবী সংখ্যাবাচক সকল বিশেষ্যকে أسْمَاءُ الْعَدَد বলে।
  • আরবী প্রতিটি সংখ্যার عَدَد এবং مَعْدُود কে নির্ধারিত কিছু নিয়ম অনুসরন করতে হয়।

ظَــرْفٌ এর সাথে فَــاعِــلْ ظَـرْف আসা আবশ্যক:

  • مَفْعُوْلُ فِيْهِ ঐ স্থান বা কালের নাম যার মধ্যে কর্তার যে কর্মটি ঘটিয়া থাকে, তাকে مفعول فيه বলে এবং ইহাকে ظرف (পাত্র) ও বলা হয়। ظرف দুই ভাগে বিভক্ত: ظَرْفِ زَمَان، ظَرْفِ مَكَان
  • ظرف زَمَان وَمَكَان আবার দুই ভাগে বিভক্ত: مُبْهَم، مَحْدُود (অসীম এবং সীমিত)
  • ظَرْفِ مَبْنِيَّة (জুরুফে মাবনিয়্যাহ): জুরুফে মাবনিয়্যাহ কয়েক ভাগে বিভক্ত।
  • প্রথম প্রকার مُضَافُ اِلَيْهِ কে বিলুপ্ত করে, উহাকে اِضَافَت থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়।
  • ظَرْفِ مَكَان: فَوْقُ، قُدَّامُ، تَحْتُ، حَيْثُ
  • ظَرْفِ زَمَان: اِذْ، اَيَّانَ، قَطُّ، اِذَا، اَمْسِ، عَوْضُ، مَتَي، مُذْ، قَبْلُ، كَيْفَ، مُنْذُ، بَعْدُ
  • فِعْلُ + فَاعِلُ + مَفْعُوْلُ فيه = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ (صَامَ عُمَرُ شَهْرًا، صَلَّي عَلِيٌّ لَيْلًا، سافر خالد يوم الجمعة)
  • فِعْلُ + فَاعِلُ + (مُضَافْ+ مُضَافُ اِلَيْهِ) مَفْعُوْلُ فِيْهِ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    (مَاتَ اَحْمَدُ يَوْمَ الْخَمِيْسِ، اَنْزَلَ اللهُ الْقُرْانَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ، صُمْتُ شَهْرًا، قُمْتُ لَيْلًا)
    অর্থ- আহমাদ বৃহস্পতিবার মারা গেছে, আল্লাহ তায়ালা কদরের রাতে কুরআন নাযিল করেছেন, আমি মাসব্যাপী রোযা রেখেছি, আমি রাতে দাঁড়িয়ে নামায পড়েছি।

مُـشَـبَّـهْ بِالْــفِــعْــلِ এর সাথে اِسْمٌ এবং خَـبــرٌ আসা আবশ্যক:

  • حُرُوْفُ مُشَبَّه بِالْفِعْلِ ৬টি : যেমন- إنَّ، أنَّ، كَانَّ، لَكِنَّ، لَيْتَ، لَعَلَّ
    এ হরফগুলি মোবতাদা ও খবরের পূর্বে এসে মুবতাদাকে নছব এবং খবরকে রফা প্রদান করে। এদের মুবতাদাকে إسْمُ إنَّ এবং খবরকে خَبْرُ إنَّ বলা হয়।
    حَرْفِ مُشَبَّهْ بِالْفِعْلِ+ اسْمِ اِنَّ+ خَبَرِ إِنَّ= جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ
    যেমন- إنَّ زَيْدًا قَائِمٌ- لَعَلَّ خَالِدًا غَالِب- لكن اللهَ عَلِيْم
    অর্থ- নিশ্চয় যায়েদ দাঁড়ানো, নিশ্চয় খালেদ অনুপস্থিত, নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বজ্ঞানী

شَــرْطٌ এর সাথে جَــزَاء এবং جَــوَابُ الــشَّــرْطِ আবশ্যক:

  • حُرُوْفُ الـــشَّـــرْطِ (শর্তবোধক হরফ) ৩টি: إنْ، لَوْ، أمَّا শর্তের পরের প্রতিদানকে جَــزَاءْ বলে।
  • حُرُوْفُ الـــشَّـــرْطِ শর্তের হরফ তিনটি হরফ বাক্যের প্রারম্ভে আসে।
  • প্রত্যেকটি দুইটি বাক্যের উপর দাখেল হয়, إسْمِيَّةٌ হউক অথবা فِعْلِيَّةٌ অথবা ভিন্ন ভিন্ন হউক।
  • إن ভবিষ্যত কালের জন্য আসে, যদিও مَاضِي এর পূর্বে প্রবেশ করে। অর্থাৎ, তখন উহাকে إسْـتِـفْهَامْ এর অর্থে পরিবর্তন করা হয়। যেমন- إنْ زُرْتَـنِي اُكْرِمْكَ অর্থ- যদি আমার সাথে সাক্ষাৎ করো, তবে আমি তোমাকে সম্মান করবো।
  • اِنْ تُكْرِمْنِيْ اُكْرِمْكَ- اِنْ تَذْهَبْ اَذْهَبْ- مَنْ يَّعْمَلِ الْخَيْرَ يَدْخُلِ الْجَنَّةَ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ شَرْطِيَّةٌ
  • حَرْفِ شَرطْ+ فِعْلُ+ فَاعِلُ+ مَفْعُوْلُ بِهِ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ شَرْطٌ (مَنْ يَّعْمَلِ الْخَيْرَ)
  • فِعْلُ + فَاعِلُ + مَفْعُوْلُ بِهِ = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ جَزَاءُ (يَدْخُلُ الْجَنَّةَ)

أفْعَالُ مُقَارَبَة এর সাথে اِسْمٌ এবং خَــبــرٌ আসা আবশ্যক:

  • أفْعَالُ مُقَارَبَة (নৈকট্যজ্ঞাপক ক্রিয়া): ঐ ফে‘ল যা নিজের ফায়েলকে খবরের নিকটবর্তী হওয়া বুঝায়।
    عَسَي، حَرَي، اِخْلَوْلَقَ، كَادَ، كَرُب، اَوْشَكَ

فِــعْــلِ نَاقِــص এর সাথে اِسْمٌ এবং خَبَـرٌ আসা আবশ্যক:

  • إسمُ كَانَ وَأخَوَاتِهَا (كَانَ ও তার সমগোষ্ঠীয় শব্দসমূহের إسم): এসব فعل কে أفْعَالُ نَاقِصَةُ বলে।
  • এ সকল فعل মুবতাদা ও খবর এর পূর্বে এসে مبتداء কে পেশ দেয় এবং উহাকে إسم كان বলা হয়, আর খবরকে নছব দেয়, উহাকে خبر كان বলা হয়। كان আসার পরে إسم كان মুছনাদ ইলাহি হয়। যেমন: كانَ زيدٌ قائمًا
  • اَفْعَالِ نَاقِصَةُ ১৩টি:
    كَانَ، صَارَ، اَصْبَحْ، اَمْسَي، ظَلَّ، بَاتَ، مَادَامَ، اَضْحَي، لَيْسَ، مَازَالَ، مَابَرِحَ، مَافَتَي، مَااَنْفَكَ
    فِعْلُ نَاقِصْ+إسْمُ اَصْبَحَ+خَبَرِاَصْبَحَ =جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ-
    (اَصْبَحَ سَعِيْدٌ غَنِيًّا- كَانَ اللهُ عَلِيْمًا- صار زيد غنيا)
    অর্থ- সাঈদ ধনী হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা জ্ঞানী, যায়েদ ধনী হয়েছে।

فِــعْــلِ قُــلُــوب এর সাথে একাধিক مَـفْـعُـول به আসা আবশ্যক:

  • যেই সমস্ত فعل অন্তরের সাথে সম্পর্ক রাখে অথবা অন্তর থেকে ফায়দা দেয়
  • اَفْعَالِ قُـلُوب ৭টি: حَسِبْتُ– عَلِمْتُ– وَجَدْتُ– خِلْتُ– رَايْتُ– ظَنَنْتُ– زَعَمْتُ
  • এগুলো একাধিক مَفْعُول কে যবর দেয়।
    فِعْلُ قُلُوب + فَاعِل + مَفْعُول + مَفْعُول = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    যেমন: عَلِمْتُ زَيْدًا قَائِمًا অর্থ- আমি জানলাম যে, যায়েদ দাঁড়ানো।

إسْـمُ إشَــارَة এর সাথে مُــشَــارٌ إِلَــيْــهِ আসা আবশ্যক:

  • إسْم اِشَارَة ইঙ্গিতবাচক শব্দ: আর যার প্রতি ইঙ্গিত প্রদান করা হয় তাকে مُشَارٌ اِلَيْهِ বলে
  • إسْم اِشَارَة ঐ ইসম যাহা দ্বারা কোন বস্তুকে নির্দেশ করা হয় এবং এই ইঙ্গিতের পাঁচটি শব্দ ছয়টি অর্থের জন্য ব্যবহার হয়। إسْم اِشَارَة এর পরের শব্দ মারেফা হলেই কেবল مُشَارٌ اِلَيْهِ হবে, অন্যথায় খবর হবে।
    যেমন: هَذَا قَلَمٌ، هَذَا الْكِتَابُ الْجَمِيْلُ অর্থ- ইহা একটি কলম, ইহা একটি সুন্দর বই।
    ذَا، ذَانَ، ذَيْن، اُوْلَاءِ، اُوْلِيْ، تَا، تِيْ، تَهْ، ذَهْ، ذَهِيْ، تَهِيْ، تَانِ، تَيْنِ، اُولَاءِ، اُوْلِي.
  • কোন কোন সময় اسماء اشارة এর শুরুতে ها প্রবেশ করে। যেমন-هَذَا ইহা একটি (পু:), هَذَانِ ইহা দুইটি (পু:), هَذِهِ ইহা একটি (স্ত্রী.)।

لَا لِـنَــفْي الجِــنْــس এর সাথে اِسْمٌ এবং خَــبْــرٌ আসা আবশ্যক:

  • لَا لِنَــفِيِ الـجِــنْـسِ (জাতিবাচক নাসূচক): ইসিমকে যবর প্রদানকারী হরফ ১টি: لا যেমন: لَا رَجُلَ قَائِمٌ
    حَرْفِ نَفِيْ + إسْمُ لَا + (حَرْفُ جَارْ + مَجْرُورْ، مُتَعَلَّقْ مَعْ شِبْهِ فِعْلٍ مُسْتَقَرٍّ) + خَبْرُلَا = لَا رَجُلَ فِيْ الدَّارِ
    حَرْفِ لَائِي نَفِيْ لِلْجِنْسِ+ اِسْمِ لَا+ خَبَرِ لَا = جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ (لَا طَالِبَ حَاضِرٌ- لَاتَاجِرَ غَائِبٌ)
    অর্থ- ঘরে কোন পুরুষ নেই, কোন ছাত্র উপস্থিত নেই, কোন ব্যবসায়ী অনুপস্থিত নেই।

مَا এবং لَا এর সাথে اِسْمٌ এবং خَــبْــرٌ আসা আবশ্যক:

  • حرفِ مُـشَــبَّـــهَـتَـــيْــنِ بِــلَيْسَ (لَيْسَ-এর সাথে সম্পর্কিত ما، لا): ইসিমকে পেশ প্রদানকারী হরফ ২টি: ما – لا حَرْفِ مُشَبَّهْ بِلَيْسَ + اِسْمِ لَا + خَبَرِ لَا = جُمْلَةٌ إسْمِيَّةٌ (لَارَجُلٌ تَاجِرًا- مَا نَعِيْمٌ تِلْمِيْذًا
    অর্থ- কোন ব্যবসায়ী পুরুষ নেই, নাঈম ছাত্র নয়।

مَــوْصُــوْل এর সাথে صِــلَــة আসা আবশ্যক:

  • اِسْمُ مَوْصُول (সম্বন্ধবাচক ইসম): এমন একটি ইসম যা তার পরে ব্যবহৃত صله ব্যতীত বাক্যের পূর্ণ অংশ হতে পারে না। আর صله এমন একটি জুমলায়ে খবরিয়া হয়, যাহার মধ্যে موصول এর প্রতি প্রত্যাবর্তনকারী একটি জমীর হওয়া আবশ্যক।
  • اِسْمُ مَوْصُول এমন একটি ইসম যাহা তাহার পরে ব্যবহৃত صِلَه ব্যতীত বাক্যের পূর্ণ অংশ হতে পারে না।
    যেমন- إقْرَأ بإسْمِ رَبِّكَ الَّذِيْ خَلَقَ অর্থ- পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।
  • বাংলা বাক্যে ইসমে মাওসুলের ব্যবহার- যে, যারা, যিনি, যাকে, যাদেরকে, যেটা, যেগুলো ইত্যাদি।
    اَلَّذِيْ، اَلَّذَانِ، اَلَّذَيْنِ، اَلَّتِيْ، اَللَّتَانِ، اَللَّتَيْنِ، اَلَّذِيْنَ، اَلْاُوْلٰی، اَللَّاءِ، اَللَّائِیْ، اَللَّاتِيْ، اَللَّوَاتِيْ، مَا، مَنْ، اَيٌّ، اَيَّةٌ.
  • مَا، مَنْ، اَيٌّ، اَيَّةٌ، ذُوْ একবচন স্ত্রী লিঙ্গের জন্য ব্যবহৃত হয়।

عَــدْلএর সাথে مَــعْــدُول আসা আবশ্যক:

  • عدل (পরিবর্তন): যে শব্দ নিজের রূপ বা আকৃতি থেকে পরিবর্তন হয়ে অন্য রূপ ধারণ করে। যেমন: عامر، زافر থেকে عمر، زفر

حَـرْفِ عَــطْــف এর সাথে مَــعْــطُــوف + مَــعْــطُــوفُ عَــلَــيْــهِ আসা আবশ্যক:

  • حُرُوْفُ عَطْف (দুই শব্দের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনকারী হরফ) দশটি। যেমন- جَاءزَيْدٌ وَعَمْرٌ
    واو، فاء، ثم، حتي، او، اما، ام، بل، لكن، لا
  • معطوف টি معطوف عليه এর হুকুমের অন্তর্ভুক্ত হয়।
  • معطوف যদি কোন বস্তুর صفت বা خبر অথবা صله কিংবা حال হয়, তাহলে معطوف عليه ও তা হবে।
  • عطف بالحروف (সংযোগকারী অব্যয়): এমন একটি تابع যার প্রতি ঐ বস্তুর সাথে সম্পর্ক করা হয়েছে- যার সম্পর্ক করা করা হয়েছে উহার متبوع এর সাথে। ইহাকে عَطْفُ النُّسُقِ ও বলা হয়।
    فِعْلُ + مَعْطُوف عَلَيْهِ (مُضَاف + مُضَافُ اِلَيْهِ) + مَعْطُوفْ (مُضَافْ + مُضَافُ اِلَيْهِ) = جُمْلَةٌ فِعْلِيَّةٌ
    رَوَي عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْعُودْ যেমন-
    অর্থ- আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ থেকে বর্ণিত।

تَــابِــع এর সাথে مَــتْــبُــوع আসা আবশ্যক:

  • تابع প্রত্যেক ঐ দ্বিতীয় শব্দকে বলা হয় যে শব্দের اعراب একই কারণে পূর্ববর্তী শব্দের اعراب এর মত হয়। অর্থাৎ উভয়ের মধ্যে একই اعراب হয় এবং উভয়ের মধ্যে ঐ اعراب হওয়ার কারণও অভিন্ন।
  • تابع পাঁচ প্রকার: (১)اَلنَّعَتُ، (২) اَلْعَطْفُ بِالْحُرُوْفِ، (৩) اَلتَّاكِيْدُ، (৪)اَلْبَدْلُ، (৫) عَطْفُ الْبَيَانِ

حَـرْفُ نِــدَاء এর সাথে مُــنَــادَي + جَــوَابُ نِــدَاء আসা আবশ্যক:

  • حُرُوْفِ النِّدَاءِ মুনাদাকে যবর প্রদানকারী হরফ ৫টি :يَــا، أيَـــا، هَيَا، أيْ، هَـمْــــزَةُ الـْمَـــفْـــتُـــوْحَــةِ
  • منادي অর্থ আহুত: منادي এমন একটি ইসম যাহাকে কোন حرف نداء দ্বারা ডাকা হয়।
  • সেই حرف نداء শব্দের মধ্যে উল্লেখ থাকতে হবে। যেমন: يا زَيْدُ অর্থ- হে যায়েদ।

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now