Table of Contents
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষা এবং সহকারী লাইব্রেরীয়ান, লাইব্রেরীয়াতে সকল নিয়োগ পরীক্ষার পরীক্ষার ভাইভা প্রশ্নোত্তর পর্ব-০৪
Viva Question and Answer Part-04 of all Recruitment Examinations for Diploma, Graduate and Post Graduate Examinations in Library and Information Science under National University including other Universities and Assistant Librarian, Librarians
উত্তর:L=Latest, I=Information, B=By R = Research, A=And, R=Reference, Y=You অর্থাৎ, Latest Information By Research And Reference for You.
উত্তর: ৪ প্রকার যথা- ১। জাতীয় গ্রন্থাগার (National Library) ২। গণ-গ্রন্থগার (Public Library) ৩। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রন্থাগার ( Academic Library) । বিশেষ গ্রন্থাগার (Special Library)।
উত্তর: ২টি, যথা-১। প্রশাসনিক কাজ এবং ২। সেবামূলক কাজ।
উত্তর: ৩টি, যথা-১। কারিগরি সেবা, ২। পাঠক সেবা ও ৩ বিশেষ সেবা।
উত্তর: ৪টি যথা-1. Classification 2. Cataloguing 3. Preparing Card 4 Lettering.
উত্তর: 1. Day book system, 2 Ledger system, 3 Dummy system, 4. Indicator system, 5. Temporary ship system 6. Card system.
উত্তর: 1. Purchase, 2. Donation, 3. Gift, 4. En change 5. Own publication.
উত্তর: ১। বাজেট প্রণয়ন ২। খরচের হিসাব নিকাশ, প্রতিবেদন প্রণয়ন । নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধন।
উত্তরঃ ১। তাৎক্ষনিক সেবাদানের ব্যবস্তা ২ সহযোগিতা মূলক কাজ ৩. পাঠকদের মনে আগ্রহ তৈরি করা।
উত্তর: বিশেষ গ্রন্থাগার বলতে বিশেষ ধরনের পাঠ উপাদান দ্বারা বিশেষ ধরনের ব্যবহারকারীদের নিমিত্তে যে গ্রন্থাগার তাকেই বুঝায়।
উত্তর: জাতীয় কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, জাতীয় সাংস্কৃতির স্বার্থে, জাতীয় অর্থের দ্বারা যে গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং যার ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রিয় সরকার দ্বারা পরিচালিত হয় তাকেই জাতীয় গ্রন্থাগার বলে।
উত্তর: বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গ্রন্থাগারকে একাডেমিক গ্রন্থাগার বলে।
উত্তর: একাডেমিক গ্রন্থাগার প্রধানত তিন প্রকার যথা ১। স্কুল লাইব্রেরী ২। কলেজ লাইব্রেরী ৩। ইউনিভার্সিটি লাইব্রেরী।
উত্তর: গণ-গ্রন্থাগার হলো এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে বয়স, পেশা, বংশ, গোত্র, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষ সকলের জন্য রয়েছে অবাধ প্রবেশাধিকার। তাকেই গণ গ্রন্থাগার বলে।
উত্তর: ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তাঁর ৫টি নীতি হলো ১। পরিকল্পনা করা ২। সংগঠিত করা ৩। পরিচালনা করা ৪। সমন্বয় সাধন করা ৫। নিয়ন্ত্রণ করা।
উত্তর: ইংরেজী Organization এর শাব্দিক অর্থ সংগঠন। যখন কোন বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য একদল জনসমষ্টি একত্রিত হয়ে কাজ করে তখন তাকে সংগঠন বলে।
উত্তর: ড. এস, আর, রঙ্গনাথন ভারতের গ্রন্থাগার জগতের পণ্ডিত। গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞানের উপর অনেক বই রচনা করেছেন ।
উত্তর: ড. এস আর রঙ্গানখন গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞানের উপর ৫টি সূত্র নির্দেশ করেন, যাকে পঞ্চনীতি বলে। যথা: 1. Books are for use (বই ব্যবহারের জন্য) 2. Every reader (প্রতিটি বইয়ের জন্য পাঠক থাকবে) 4. Save the time of the reader (পাঠকের সময় বাচাঁতে হবে) 5 Library is a growing organism (গ্রন্থাগার একটি বর্ধিদশীল প্রতিষ্ঠান) reader his/her books (প্রত্যের পাঠকের জন্য বই থাকবে) 3. Every books its
উত্তর: বিশিষ্ট গ্রন্থাগার বিজ্ঞানী Luther Gullick গ্রন্থাগার প্রশাসনকে ৭টি ভাগে ভাগ করেছেন তা হলো POSDCORB এর ব্যাখ্যা হলো P = Planning, O = Organization, S = Staffing, D = Directing. CO = Co-Ordinating, R = Reporting, B = Budgeting.
উত্তর: দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা: ১। বুক মেটারিয়াল। যেমন নথিপত্র, বইপত্র, পাণ্ডুলিপি, সাময়িকি, গল্প, নকশা ইত্যাদি। ২। নন বুক মেটারিয়াল। যেমন: ফিলা ক্যাসেট, মাইক্রোফিস, সিডি ইত্যাদি।
উত্তর: যে সকল মাধ্যমের উপর ভিত্তি করে পুস্তক নিবাচন বা বাছাই করা হয় তাকে গ্রন্থ নির্বাচনী টুলস বলে যেমন: জাতীয় গ্রন্থপুঞ্জি।
উত্তর: উল্লেখযোগ্য টুলস হলো। ১। জাতীয় গ্রন্থপঞ্জী ২। বুকস ইনপ্রিন্ট, ৩। বিভিন্ন প্রকাশনীর ক্যাটালগ ৪। বৃটিশ ন্যাশনাল বিবলিওগ্রাফী। ৫। Book Review Digest ৬। British Book News ইত্যাদি।
উত্তর: SORA হলো গ্রন্থাগারের জন্য পুস্তক সংগ্রহের নিয়মনীতির সংক্ষিপ্ত রূপ SORA এর পূর্ণাঙ্গরূপ হলো S=Selection, O=Ordering, R= Receving, A= Accessioning.
উত্তর: ৬টি বিভাগ নিয়ে একটি আদর্শ গ্রন্থাগার গঠিত হয়। যথা: 1. Acquistion Divisoin বা সংগ্রহ শাখা 2. Administrative Division বা প্রশাসন শাখা 3. Technical Service Division বা কারিগরি শাখা 4 Reader Service Division বা পাঠক সেবা শাখা 5. Reference Division বা নির্দেশনা সেবা শাখা 6. Periodical Divison বা সাময়িকি শাখা।
উত্তর: লাইব্রেরীতে সংগৃহীত বই পুস্তক কে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে রেজিস্টারী খাতায় ধারাবাহিক নাম্বার দিয়ে তালিকা ভুক্ত করাকে এক্সেশন রেজিষ্টার বলে।
উত্তর: এক্সেশন রেজিস্টারে নিম্নোক্ত বিষয় থাকে। যথা: 1. Date of Accession, 2 Accession No. 3. Name of Author. 4. Title of the book. 5. Edition, 6. Place of publication. 7. Name of publisher.c 8. Date/year of publication, 9. Total page, 10 Price, 11. Mamo no, 12. Source, 13. Call no. 14, Clue page, 15. Location, 16. ISBN, 17. Binding 18. Remarks,
উত্তর: টেকনিক্যাল সার্ভিসগুলো CCPCL অর্থাৎ C-Classification, C = Cataloguing, PC = Preparing Card, L = Lettering.
উত্তর: গ্রন্থাগার থেকে পাঠক তার চাহিদা অনুযায়ী বইপত্র ধার নেওয়া ও ফেরৎ প্রদানের যে সুষ্ঠু লেনদেন ব্যবস্থাকে চার্জিং পদ্ধতি বলে।
উত্তর: চার্জিং পদ্ধতি চার প্রকার। যথা- ১। খতিয়ান চার্জিং পদ্ধতি, ২। ব্রাউন চার্জিং পদ্ধতি, ৩। নেওয়ার্ক চার্জিং পদ্ধতি এবং ৪। কম্পিউটারাইজড চার্জিং পদ্ধতি।
উত্তর: ব্রাউন চার্জিং পদ্ধতি একটি বই লেনদেন পদ্ধতি। আমেরিকান বোস্টনে অবস্থিত লাইব্রেরী ব্যুরোর গ্রন্থাগারিক Nina E. Browne ১৮৯৫ সালে এ পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। তার নামানুসারে Browne Charging নামে অবহিত করা হয়।
উত্তর: নেওয়ার্ক চার্জিং পদ্ধতি বই লেনদেনের একটি পদ্ধতি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে অবস্থিত নেওয়ার্ক পাবলিক লাইব্রেরী ১০০ খ্রীস্টাব্দে এ পদ্ধতি উদ্ভব হয়। নেওয়ার্ক পাবলিক লাইব্রেরীর নামানুসারে এ পদ্ধতির নাম নেওয়ার্ক চার্জিং পদ্ধতি।
উত্তর: Resource অর্থ সম্পদ আর Sharing অর্থ ভাগাভাগি। সুতরাং Resource Sharing অর্থ সম্পদের ভাগাভাগি। গ্রন্থাগারের ক্ষেত্রে এক গ্রন্থাগারের সাথে আরেক গ্রন্থাগারের সম্পদের ভাগাভাগি করাকে রিসোর্স শেয়ারিং বলে।
উত্তর: কোন সংগঠনের চাহিদা অনুসারে সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত পরিমান সঠিক তথ্য পাওয়ার পদ্ধতিই হলো তথ্য ব্যবস্থাপনা।
উত্তর: গ্রন্থাগারকে সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে অর্থ প্রাপ্তি সাপেক্ষে খাতওয়ারী একটি বাংসারিক সম্ভাব্য খতিয়ান প্রণয়ন করাকে গ্রন্থাগারের বাজেট বলা হয়।
উত্তর: প্রতিবছর গ্রন্থাগারে কত সংখ্যক বই ক্রয় করা হয়েছে, ক্রয়কৃত বইয়ের মূল্য কত? বইগুলো সঠিকভাবে নিবন্ধিত হয়েছে কিনা? কতকগুলো বই পাঠকের কাছ থেকে ফেরৎ আসে নাই? কতগুলো বই চুরি হয়েছে? কতগুলো বই ছাটাই করা হয়েছে ইত্যাদি তথ্য জানার জন্য একবার যে হিসাব নিকাশ করা হয় তাকে গ্রন্থাগারে স্টক টেকিং বলে।
২। গ্রন্থাগার সামগ্রী এক্সেশন রেজিস্টারে নিবন্ধিত করা, ৩। পাঠক সেবা নিশ্চিত করা উত্তর: লাইব্রেরীয়ানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো:- ১। গ্রন্থাগার সামগ্রী ক্রয়ের ব্যবস্থা করা। ৪। গ্রন্থাগারে বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন করা, ২। গ্রন্থাগার সামগ্রী এক্সেশন রেজিস্টারে নিবন্ধিত করা, ৩। পাঠক সেবা নিশ্চিত করা ৫। গ্রস্থাগারের পাঠকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ৬। গ্রন্থাগার সামগ্রীকে শ্রেণীকরণ ও সূচাকরণের ব্যবস্থা করা । গ্রন্থাগারে পাঠক বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঠ উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা । গ্রন্থাগার সামগ্রী সঠিকভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা ১০। সর্বোপরি গ্রন্থাগার প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনার সার্বিক নেতৃত্ব প্রদান করা।
উত্তরঃ ১। সংগ্রহ শাখা, ২। প্রস্তুতিকরণ শাখা ও রেফারেন্স শাখা, ৪। পাঠকক্ষ সেবা ৫। সংরক্ষণ শাখা, ৬। গবেষণা শাখা এ গ্রন্থগুপ্তি প্রণয়ন শাখা । পুস্তক বিনিময় শাখা । প্রকাশনা ও প্রশিক্ষণ শাখা ১০। প্রশাসনিক শাখা ১১। সাময়িকী শাখা।
উত্তর: গ্রন্থাগারে বই সাজানোর পদ্ধতি হলো নিম্নরূপ:- ১। শ্রেণীকরণ নম্বর অনুযায়ী, ২। বিষয়ভিত্তিক ভাবে, ৩। এক্সেশন বা সংযোজনী নম্বর অনুযায়ী, ৪। লেখক বা অথর মার্ক অনুযায়ী
উত্তর: বিশেষ গ্রন্থাগারের কার্যাবলী হলো নিম্নরূপ- ১. ডকুমেন্ট, ডাটা ও তথ্য নির্বাচন করা এবং সংগ্রহ করা। ২. প্রস্তুতিকরণ করা। ৩. সুসজ্জিত করণ করা। ৪. পুরুস্কার করা। ৫. পুনরুৎপাদন করা। ৬. ইউনিয়ন ক্যাটালগ তৈরি করা। ৭. প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা। ৮. সাঁক টেকিং করা।
উত্তর: ২ ধরনের সেবা প্রদান করা হয়। যথা- ১। টেকনিকেল সার্ভিস ২। রিডার্স সার্ভিস
উত্তর: আধুনিক গ্রন্থাগারে Technical সার্ভিস হলো- ১. শ্রেণীকরণ Classification, 2. সূচীকরণ Cataloguing. ৩. কার্ডপ্রস্তুত করণ Preparing Card
উত্তর: ১. জ্ঞান সামগ্রী বিতরণ ( Circulation). 2. নির্দেশনা সেবা ( Reference Service)
উত্তর: ৪টি প্রতিষ্ঠাকাল ১৮৫৪ সাল। যথা- ১। উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি বগুড়া, ২ যশোর পাবলিক লাইব্রেরি, ৩. বরিশাল পাবলিক লাইব্রেরি, ৪ রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি।
উত্তর: যথা: ১. বেগম সুফিয়া কামাল পাবলিক লাইব্রেরি, ঢাকা ২. চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি, ৩. রাজশাহী বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি ৪. খুলনা বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি, ৫. বরিশাল বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি ৬. সিলেট বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি ৭, রংপুর বিভাগীয় পাবলিক লাইব্রেরি এবং বর্তমানে প্রতিটি জেলায় পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
উত্তর: সিলেট মুসলিম সাহিত্য সংসদ, সিলেট।
উত্তর: পান্ডুলিপিসহ প্রায় ৫০ হাজার।
প্রশ্ন: সিলেট মুসলিম সাহিত্য সংসদ করে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর: ১৯৩৬ সালে।
উত্তর: ১. অতীতের প্রজ্ঞাকে সমকালীন সমাজের কাছে উপস্থাপন করা। ২. সর্বস্তরের জনসাধারণকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলা। ৩. জনসাধারণের মধ্যে পাঠাভ্যাস সৃষ্টি করা। ৪. সকল ধরণের পাঠকের পাঠাচাহিদা মেটানো। ৫. মানুষের মেধা ও মননের বিকাশ সাধন।
উত্তর: ১. দেশের সমস্ত পুস্তক, সরকারী প্রকাশণা ও সাময়িকী কপিরাইট আইন বলে সংগ্রহ করা এবং সংগঠন, সংরক্ষণ ও বিতরণ করা। ২. বাংলাদেশ সম্পর্কে দেশের বাইরে প্রকাশিত পাঠোপকরণ সমূহ সংগ্রহ, সংগঠন, বিন্যাস ও বিতরণ করা। ৩. জাতীয় প্রস্থপতি প্রণয়ণ ও প্রকাশ করা। ৪. ইউনিয়ন ক্যাটালগ প্রস্তুত করা। ৫. পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করা। ৬. আস্ত গ্রন্থাগার ধার সেবার সমন্বয় সাধন করা। ৭. দেশে বিদ্যমাन গ্রন্থাগার সেবার সমন্বয় সাধন করা। ৮. আন্তর্জাতিক তথ্য বিনিময় কেন্দ্র হিসেবে কাজ করা। ৯. দেশে প্রকাশিত গ্রন্থ ও সাময়িকীতে ISBN ISSN দেয়া। ১০. সরকার ও জনগণকে তথ্য সেবা দেয়া। ১১. রেফারেন্স সেবা দেয়া।